বহুদিন ধরে পথের দুধারে বংশালের অলি-গলির বাঁকে
খুঁজে ফিরে তৃষ্ণার্ত চোখ যাকে পায়না দেখা
সমুদ্রের সফেদ ফেনারা বুদ বুদ বাজে বুকের মাঝে
অশান্ত প্রানে বিসুভিয়াস পম্পের ধ্বংশাবশেষ
মরে যায় গাছের পাতারা তবু খুঁজে ফিরে
ফ্রক পড়া হরিন চোখা যাকে, বলতো হেসে
কেমন আছেন নিখিলেশ দা?
সিঁড়ির পাশে দেয়ালের গা ঘেঁষে অমলীন হেসে
কৃষ্ণকায় আকাশে ভাসতো তখন উদাসী মন
তির তির করে কেঁপে উঠতো
হৃদয়ের মাঝে বন-উপবন।
হঠাৎ একদিন দেখা হলো তার মুখেতে হাসির বাহার
কারো হাত ধরে মৃদু পায়ে
হেঁটে চলে শাড়ীতে মোড়া
বসুন্ধরার চার তলাতে করছিলো ঘুরাফেরা
দেখবো বলে এগিয়ে যেতেই হারিয়ে গেল মানুষের ভীরে
দেখা হলো না আর, হবেও না দেখা
শুনবো না কখনো বলবে হেসে কেউ
কেমন আছেন নিখিলেশ দা?
২০/১১/২০২৩
দোহা এয়ারপোর্ট